স্মার্টনেস ইজ… ? পর্ব- ২
– আপনার কথা বলার স্টাইল চেঞ্জ করুন। সুন্দরভাবে বলুন। শব্দ চয়নে সতর্ক হোন। বাক্যটাকে শ্রুতিমধুর ভাবে প্রেজেন্ট করুন। কথা বলার আগে পরিবেশটাকে বুঝার চেষ্টা করুন। অনর্থক বেশি কথা বলার চেয়ে গ্রহনযোগ্য অল্প কথা বলার চেষ্টা করুন। সচেতন থাকবেন- আপনি যেনো কথা দিয়ে কাউকে আঘাত না করেন। মুখ দিয়ে একবার যেটা বের হয় তা আর ফেরত নেয়া যায় না। সুতরাং মুখের ব্যবহারে হিশাবি হোন। যে বিষয়ে জানেন না সে বিষয়ে না বলাই ভালো। চেষ্টা করুন, নিজের মাতৃভাষাকে যতো ভালোভাবে পারা যায় আয়ত্ত করুন। যদি পারেন আবৃত্তি শেখার কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হোন। শিখুন। চেষ্টা করুন এপ্লাই করতে । একদিনে হবে না। ধীরে ধীরে হবে। নো টেনশান। যা ধীরে ধীরে অর্জিত হয়, সেটাই টেকসই হয়।
– ভালো শ্রোতা হবার চেষ্টা করুন। সব সময় আপনাকেই কেনো বলতে হবে। একজন বক্তার চেয়ে একজন ভালো শ্রোতা কোনো অংশে কম নয়। শুনুন । মনোযোগ সহকারে। ভালো কথা মননে গেঁথে নিন। কাজে লাগবে। আপনি যদি ভালো শ্রোতা হতে পারেন তবে আপনি হিউজ কনসেপ্ট গেদার করতে পারবেন। যা আপনার জীবনে বয়ে আনতে পারে অনাবিল আনন্দ। আপনার যদি জানার আগ্রহ থাকে তবে আপনাকে ভালো শ্রোতা হতেই হবে। বই পড়ে আপনি সব শিখতে পারবেন না। আপনাকে শুনতেও হবে ।
– বডি ল্যাংগুয়েজ ঠিক করুন । আপনার বলা, শুনা আর বডি ল্যাংগুয়েজের মধ্যে সমন্বয় করুন। বেশি বলায় বেশি ক্যালরি হ্রাস পায়। সো বডি ল্যাংগুয়েজকে কাজে লাগান । আপনার বডি ল্যাংগুয়েজ দিয়েও মানুষকে নিজের দিকে মনোযোগী করতে পারেন। আপনি যদি কোনো আইডলজি কিংবা প্রতিষ্ঠানের এম্বাসেডর হোন তবে আপনার সুন্দর কথা বলার সাথে সাথে বডি ল্যাংগুয়েজটাও সহায়তা করতে পারে।
চলবে…
Visits: 2